ড. জাফর ইকবালকে নিয়ে একজন লিখেছিলেন অনুযোগের সুরে। তার লেখা অনুযায়ী, ড. জাফর ইকবালের অনেক উচ্চকর্ম রয়েছে। উল্লেখযোগ্য গবেষণা রয়েছে, […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন৭০২ বার পঠিত
ড. জাফর ইকবালকে নিয়ে একজন লিখেছিলেন অনুযোগের সুরে। তার লেখা অনুযায়ী, ড. জাফর ইকবালের অনেক উচ্চকর্ম রয়েছে। উল্লেখযোগ্য গবেষণা রয়েছে, […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনহারিস আর হাসান কি সত্যি বাংলাদেশে এসেছিল? আমার আজকের অনুসন্ধানে আমি নেজেই চমকে গেছি। মনে হল আমি একটা সত্যি থ্রিলার […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনবিঃ দ্রঃ এই মুহূর্তে আমার হাতে তেমন লেখা নেই। গত মাসে এই কবিতা’টা এক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল। নবযুগ’কে সেই কবিতাটা উপহার দিলাম।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনলেখকঃ ইবন ওয়ারাক
অনুবাদকঃ আমি কখনও ভাবতে পারিনি যে একটা ৪০০ পাতার বই বাংলায় অনুবাদ করে ফেলবো। কিন্তু বর্তমানে আমার মনে হচ্ছে এই বইটা বাংলায় অনুবাদিত হওয়া উচিত। উগ্রপন্থীরাও অনেক সময় হানাহানির ভুল বুঝতে পারে,কিন্তু মডারেট দের নিয়েই মুশকিল। এরা হয়ত সমাজে ধর্ম নিয়ে সমস্যা করে না,কিন্তু কড়া প্রতিবাদও করে না। ধর্মের ব্যাপারে তো আরও অসম্ভব। এরা বাইরে মানবতার গান গায়,ভিতরে বেহেশতের মজা লোটার প্রস্তুতি নেয়। ইসলামের ক্ষেত্রে এই সমস্যা প্রকট। কোরান হাদিস মেনে কখনও সম্পূর্ন মানবতাবাদী বা সেক্যুলার হওয়া অসম্ভব।
ইসলামের জন্য যে দেশ স্বাধীন করা হয়েছিল, সে দেশে একটি অতীব সুখকর ঘটনা ঘটে গেছে। সম্প্রতি একজন হিন্দু বালকের ইসলাম গ্রহনের “লাইভ” দৃশ্য টেলিভিশন চ্যানেলে দেখানো হয়েছে।
“ডন” পত্রিকার সম্পাদকীয়তে ঘটনাটির কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে, যা অবশ্যই ধর্মোন্মাদদের কাছে একটি কঠিন বার্তা। এটা ভাবতে কিছুটা ভাল লাগে যে পাকিস্তানের মতো মৌলবাদী ইসলামী দেশে একটি পত্রিকা সৎ সাহস রাখতে পারছে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনলেখকঃ পারভেজ হুদভয়
কেননা আমেরিকা প্রস্থান-পর আফগানিস্তানে নিষ্ঠুর তালেবান শাসন ছাড়া গত্যন্তর নেই।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনআসলেই কী ব্যাপারটা তাই? নিরপেক্ষভাবে এবার তা একটু বিশ্লেষণ করে দেখি। গতানুগতিক ধর্ম, বিশেষতঃ খ্রিস্টধর্ম সমন্ধে মার্ক্স-এর ধারনা ছিলো অধিকতর বিরূপ। তাঁর মতে, অন্যান্য ধর্মের মতো খ্রিস্টধর্ম সব অবাঞ্ছিত সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানকে সমর্থন করেছে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন“ও কারিগর, দয়ার সাগর, ওগো দয়াময়
চান্নি পসর রাইতে যেন আমার মরণ হয় –
চান্নি পসর চান্নি পসর, আহারে আলো …
কে বেসেছে কে বেসেছে তাহারে ভালো ।
লেখকঃ খালেদ ওলিদ
এই রচনায় আমি দেখাব আমরা, অর্থাৎ সৌদিরা, অ-মুসলমানদের প্রতি কিরূপ আচরণ করি।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ কী? ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ বলতে আমরা সেই সন্ত্রাসবাদ কে বুঝি, যে সন্ত্রাসবাদের উদ্দেশ্য ও অভিপ্রায় ধর্মীয়। অর্থাৎ ধর্মীয় উদ্দেশ্য ও অভিপ্রায় চরিতার্থ করার জন্য হিংসাত্মক ঘটনা ঘটানো এবং সাধারণ নাগরিক ও সরকারের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করা। কিন্তু সমস্ত ধর্মপ্রভাবিত সন্ত্রাসবাদকেই ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ বলা যায় না। যেমন শিখ সন্ত্রাসবাদের মধ্যে ধর্মের প্রচুর প্রভাব থাকলেও তাকে জাতিসত্তার সন্ত্রাসবাদ বলেই মনে করা হয়। আসলে ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদ শব্দটি ব্যাবহার হতে শুরু করেছে ও জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেছে মুসলিম মৌলবাদীদের দ্বারা কৃত সন্ত্রাসবাদকে কেন্দ্র করে। এদের উদ্দেশ্য হল ইসলাম ধর্মকে সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করা, যা ‘pan Islamism’ নামে সুপ্রসিদ্ধ। তবে তারাও জানে যে ইসলাম কে সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠা করা অসম্ভব। কেননা, পৃথিবীর সর্বত্র ইসলাম একরকম নয়। ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, ইরান ও সৌদি আরব- এদের প্রত্যেকের ইসলাম আলাদা। এদের একটি রাষ্ট্রে বা বিশ্বরাষ্ট্রে এদের একত্রীকরণ করা হলেও এরা পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। কেননা, সংস্কৃতি গত দিক থেকে এদের মধ্যে বিস্তর ফারাক। তাই তাদের উদ্দেশ্য ইসলামের বদলে শরিয়া শাসন প্রতিষ্ঠা করা। তাই ভিতরে ভিতরে সমস্ত ইসলামী রাষ্ট্রের (যেমন মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া) শরিয়াকরন করে সকলকে এক ছাতার তলায় আনতে চায়।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনলেখাটার মধ্যে যদিও হাসির কথা একটু বেশি আছে তবুও পড়ে কেউ হাসবেন না। স্কুলের বাচ্চার জ্ঞান নিয়েও কিভাবে সর্বজ্ঞানী আল্লার […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনই-বুকস: (ফ্রি) আকাশ মালিক: যে সত্য বলা হয় নি এম,এ খান: জিহাদঃ জবরদস্তিমূলক ধর্মান্তরকরণ, সাম্রাজ্যবাদ ও দাসত্বের উত্তরাধিকার আবুল […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনই-মেইলে যোগাযোগ করুন