রাজাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিয়া হায়দার খান লিটন বলেন, ‘এতবড় হোটেল! তাদের আয়ের উৎস কি? পত্র-পত্রিকায় দেখেছি ঘটনার রাতে নাকি ওই দুই কক্ষে এমপি সাহেবের ছোট ছেলেও গিয়েছিল। মালিকপক্ষ হিসেবে সেই নাকি ফোন করে ধর্ষকদের জন্য হোটেল কক্ষ ভাড়া করে দেয়। কথায় কথায় সৌদি আরবসহ বিভিন্ন মুসলিম দেশের রাষ্ট্রপ্রধানসহ ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে সখ্যের প্রচার চালান। অথচ তার ছেলে এটা কি করল? তিনি যেভাবে ধর্মের কথা বলেন তাতে তো তার হোটেলে নামাজ-রোজার ব্যবস্থা থাকার কথা। আছে মদ কেনাবেচার হাট। অবশ্য এটাও ঠিক যে কলাগাছে কলাই হয় আম নয়।’
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
