ইউরোপ যদি ধর্মের শাসন থেকে তার রাষ্ট্র ও রাজনীতিকে মুক্ত করতে না পারত তবে কি ইউরোপ বা পাশ্চাত্য সভ্যতা আজ […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন৬৪০ বার পঠিত
লেখককে অনুসরণ করুন
ইউরোপ যদি ধর্মের শাসন থেকে তার রাষ্ট্র ও রাজনীতিকে মুক্ত করতে না পারত তবে কি ইউরোপ বা পাশ্চাত্য সভ্যতা আজ […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনশেষ পর্বে আলোচ্য বিষয়: ক) আধুনিক সভ্যতায় ইসলামের ভূমিকা খ) পঞ্চম অধ্যায়: নূতন বিশ্ববিপ্লবের প্রয়োজন আধুনিক সভ্যতায় ইসলামের […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনপরিচ্ছেদসমূহ: (১) মুদ্রণযন্ত্র উদ্ভাবনের ফলাফল (২) ইসলামী সমাজে পরিবর্তনের সমস্যা (৩) ইন্টারনেট এবং ইসলামী বিশ্বে বিপ্লবের আসন্নতা (১) মুদ্রণ […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনইসলামের সমস্যা মুসলিম বা ইসলামী সমাজের সমস্যা প্রকৃতপক্ষে ইসলামের সমস্যা। কারণ মুসলিম সমাজ গঠনের মূল ভিত্তি […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনআগের পর্ব পড়ুন এখানে… রাশিয়ার অভিজ্ঞতা রোমকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা রোমান সাম্রাজ্য প্রায় সমগ্র উত্তর ও […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনপশ্চিম ইউরোপের অভিজ্ঞতা আধুনিক সভ্যতার যুগে বাস করেও উন্নত ও সভ্য সমাজ নির্মাণে আমাদের ব্যর্থতা কতখানি তা […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনআলোচনার শুরুতে আমি বলে নিই যে, যদিও গারো জনগোষ্ঠীর সদস্যগণ নিজেদের মান্দি, মান্দে বা আচিক নামে অভিহিত করেন তথাপি […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনঅবশেষে ভারত রাষ্ট্রে সুভাষ বসুর নূতন করে মূল্যায়ন শুরু হ’ল। শুধু পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু নয় অধিকন্তু ভারত রাষ্ট্রের […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনঅবশ্য এই সঙ্গে ধর্মের ভূমিকাকেও আমাদের হিসাবে নিতে হবে। ইসলাম মূলত সামরিক বৈশিষ্ট্যমূলক রাজনৈতিক ধর্ম হওয়ায় ইসলামী সমাজে ঐতিহ্যগতভাবে সেনাবাহিনীই রাষ্ট্রশাসনে প্রধান নির্ধারক শক্তি হয়। পাশ্চাত্য আধিপত্য এই অবস্থায় কিছু পরিবর্তন আনলেও ইসলামের মূল প্রবণতা অনুযায়ী সমাজ যে কোনও সময় রাজনৈতিক দলের শাসন থেকে সেনা শাসনে চলে যেতে পারে। যেহেতু সমাজ তথা জনমানস বেসামরিক এবং রাজনৈতিক শাসন কিংবা গণতন্ত্রের অনুকূল নয় সেহেতু রাজনৈতিক শাসন ব্যবস্থা হয়ে থাকে দুর্বল, অস্থিতিশীল এবং ভঙ্গুর। সমাজে মোল্লা তথা ধর্মীয় শক্তি এবং ধর্মের প্রভাব বৃদ্ধির সমান্তরালে যে কোনও ধরনের অসামরিক কর্তৃত্বের দুর্বলতা ও অস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। পাকিস্তান এর একটা মূর্ত দৃষ্টান্ত। বিশেষত মোল্লা এবং মসজিদগুলিকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সেনাবাহিনী সেখানে জনগণকে নিয়ন্ত্রণের সহজ উপায় দেখতে পায়।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন১৯৫৬-তে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়ে সোহরাওয়ার্দী ২১ দফার স্বায়ত্তশাসনের প্রশ্নকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করলেন। শেখ মুজিবও তার অনুসারী হলেন। তাদের বক্তব্য তখন পরিষ্কার। তারা এখন পাকিস্তানের রাষ্ট্র ক্ষমতায়; সুতরাং তাদের ভাষায়, ‘পূর্ব বঙ্গকে শতকরা আটানব্বই ভাগ স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়ে গেছে।’অন্যদিকে, পাকিস্তানের পররাষ্ট্রনীতির প্রশ্নে আওয়ামী লীগের গৃহীত সিদ্ধান্ত ছিল স্বাধীন ও জোট নিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতির পক্ষে। কিন্তু সোহরাওয়ার্দী এ প্রশ্নেও ডিগবাজী দিলেন। তিনি এক তত্ত্ব হাজির করলেন যে, শূন্যের সঙ্গে যত শূন্য যোগ করা যাক যোগফল শূন্যই হয়। সুতরাং দুর্বল পাকিস্তানকে রক্ষার জন্য শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসাবে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটে থাকতে হবে। এ প্রশ্নেও তিনি শেখ মুজিবকে তার সঙ্গে পেলেন। এভাবে সোহরাওয়ার্দী এবং মুজিবের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। কারণ ভাসানী ছিলেন ক্ষমতার লোভে এভাবে নীতি ও কর্মসূচীর প্রতি প্রতারণা ও অঙ্গীকারভঙ্গের বিরুদ্ধে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ই-মেইলে যোগাযোগ করুন