ধান থাকে ধান্যতে। তার মানে হল সতুষ তণ্ডুল। সেই তুষ ছাড়িয়ে দিলে যেটি থাকে, তাকে অতএব ধান বলা চলে। বাস্তবে কিন্তু তা বলা হয় না, বলা হয় চাল। খোসাসুদ্ধ চালকেই ধান বলা হয়ে থাকে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
লেখককে অনুসরণ করুন
ধান থাকে ধান্যতে। তার মানে হল সতুষ তণ্ডুল। সেই তুষ ছাড়িয়ে দিলে যেটি থাকে, তাকে অতএব ধান বলা চলে। বাস্তবে কিন্তু তা বলা হয় না, বলা হয় চাল। খোসাসুদ্ধ চালকেই ধান বলা হয়ে থাকে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ক্রিয়াভিত্তিক বর্ণভিত্তিক শব্দার্থবিধিতে লিখিত “বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ”-এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব, তার স্বকীয় বৈশিষ্ট, অনন্যতা ও স্বরূপকে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে এই নিবন্ধটি নান্দীপাঠের সমতুল। যাঁরা ইতোমধ্যেই “বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ” পাঠ করেছেন; এবং যাঁরা এখনও সংগ্রহ বা পঠন-পাঠন করে উঠতে পারেননি, তাঁদের প্রত্যেকের কাছেই এই নিবন্ধটি অবশ্যপাঠ্য।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ভাষাদিবস উপলক্ষে শ্রীরবি চক্রবর্ত্তী ও শ্রীকলিম খানের সাথে ঐতিহাসিক যে আলোচনা হয়েছিল, তা বাংলা ভাষানুরাগী পাঠকদের জানানোর জন্যই এই প্রয়াস। পুরো আলোচনাটি অনেক দীর্ঘ হবার কারণে আলোচনাটি নবযুগ ব্লগে একসাথে পোষ্ট করলে পাঠকদের কষ্ট হবে বিধায় সেটি ২ পর্ব্বে বিভক্ত করে এখানে পোস্ট করা হলো। সাক্ষাৎকারপর্ব্বে প্রশ্ন করেছেন সর্ব্বশ্রী জয়দেব দাস, রাজু দেবনাথ এবং নারায়ণচন্দ্র দাস।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ভাষাদিবস উপলক্ষে শ্রীরবি চক্রবর্ত্তী ও শ্রীকলিম খানের সাথে ঐতিহাসিক যে আলোচনা হয়েছিল, তা বাংলা ভাষানুরাগী পাঠকদের জানানোর জন্যই এই প্রয়াস। পুরো আলোচনাটি অনেক দীর্ঘ হবার কারণে আলোচনাটি নবযুগ ব্লগে একসাথে পোষ্ট করলে পাঠকদের কষ্ট হবে বিধায় সেটি ২ পর্ব্বে বিভক্ত করে এখানে পোষ্ট করা হলো। সাক্ষাৎকারপর্ব্বে প্রশ্ন করেছেন সর্ব্বশ্রী জয়দেব দাস, রাজু দেবনাথ এবং নারায়ণচন্দ্র দাস।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
এই ‘দিশা থেকে বিদিশায়’ পড়ার পর আর এক জন ব্যক্তির জীবনেও একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটে – কলিম খানের সহযোগী হিসেবে এঙ্গেলস-এর ভূমিকয় আবির্ভূত হন বিশিষ্ট শিক্ষাব্রতী, ভাষা-বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক (শ্রীরামপুর কলেজ) শ্রী রবি চক্রবর্ত্তী। আর তারপর থেকে আমরা পেয়ে যাই কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তীর যুগলবন্দীতে সৃষ্ট একের পর এক রচনাসমূহ – প্রাচ্যের সম্পদ ও রবীন্দ্রনাথ, বাংলা বানান বাংলা ভাষা, বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ – প্রথম খন্ড ও দ্বিতীয় খন্ড, অবিকল্পসন্ধান – বাংলা থেকে বিশ্বে, সুন্দর হে সুন্দর, সরল শব্দার্থকোষ ইত্যাদি।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
‘সংস্কৃতভাষা’ শব্দটিই আমাদের বলে দেয়, সে এমন একটি ভাষা যাকে সংস্কার করে বানানো হয়েছে। রান্নার আগে গিন্নী-মায়েরা যেমন রান্নার নিমিত্ত প্রাপ্ত উপকরণগুলিকে বেছে সাফসুফ করে কেটে কুচিয়ে ধোয়াধুয়ি করার মাধ্যমে সংস্কার করে নিয়ে তবেই রান্না চড়িয়ে ব্যঞ্জন প্রস্তুত করেন, তেমনি নিশ্চয় নানা প্রকার প্রাপ্ত ভাষিক উপকরণকে সংস্কার করেই সংস্কৃতভাষা বানানো হয়েছিল । প্রশ্ন হল, সেই ভাষিক উপকরণগুলি কী? সংস্কৃতকারগণ সেগুলি কোথা থেকে পেয়েছিলেন?
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
সৃজনশীল মানুষদের মধ্যে যে ‘Trance’ বা ‘Inspiration’ বা ‘Grace ধরা পরে, যাকে গ্রামবাঙলায় বলে ‘ভর’ হওয়া, তেমন অবস্থায় যে সৃষ্টি সেও কিন্তু অপৌরুষেয়, কারণ মানুষটি তার স্বাভাবিক অবস্থায় ঐ সৃজন করছে না, তার মাধ্যমে ‘অ-পুরুষ’ (ব্রহ্ম, ঈশ্বর, প্রকৃতির নিয়ম) সৃজনের কাজটি করছে। তবে আজকাল ধূর্ত লোকেরা কুকর্ম্ম করে আত্মগোপন করে এই ‘অ-পৌরুষেয়’ শব্দটির আড়ালে। কোম্পানির, পার্টির, সরকারের পদাধিকারী ধূর্তেরা নিজেরা কুকর্ম্মটি করে, তারপর বলে দেয় – ওটা কোম্পানির সিদ্ধান্ত, পার্টির সিদ্ধান্ত, সরকারের সিদ্ধান্ত। কুকর্ম্মকারী অপরাধী পুরুষটিকে আর দেখা যায় না। এ আর এক রকমের অপৌরুষেয়।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ই-মেইলে যোগাযোগ করুন